অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কোনো মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কি
অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কোন মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কি?? আপনার অনেকেই জানতে চান যে বাড়িয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ আছে নাকি আবার বাবা মায়ের অমাতে বিয়ে করা কি জায়েজ নাকি গোপনে বিয়ে করা কি জায়েজ নাকি অভিভাবককে না জানিয়ে গোপনে বিয়ে করা কি জায়েজ নাকি কিংবা যদি অনুমতি ছাড়া বিয়ে করা হয় তাহলে এটি জায়েজ হবে নাকি??
অনুমতি ছাড়া বিয়ে করা জায়েজ তবে কিছু শর্ত পালন করতে হবে আসুন আমরা দেখে নেই পালিয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ আছে, অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কোনো মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কি, বাবা মায়ের অমাতে বিয়ে করা কি জায়েজ গোপনে বিয়ে করা কি জায়েজ নাকি অভিভাবককে না জানিয়ে গোপনে বিয়ে করা কি জায়েজ নাকি।
অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কোনো মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কি
অনেকে জিজ্ঞাসা করেন অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কোন মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কি অর্থাৎ যদি অধ্যাপক অনুমতি না দেয় তাহলে সেই মেয়ে বিয়ে করতে পারবে নাকি?? যদি কোন মেয়েকে তার পরিবারের মানুষ অথবা অভিভাবক অর্থাৎ বাবা-মা যদি অনুমতি না দেয় তাহলে কি সে বিবাহ করতে পারবে?
হাদিসে রয়েছে যদি অভিভাবকের অনুমতি না থাকে তাহলে নারীদের বিয়ে করার কোন প্রয়োজন নেই যে নারী অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিয়ে বাতিল হবে। অর্থাৎ যারা পালিয়ে বিয়ে করছেন কিংবা অভিভাবককে না জানিয়ে অভিবিভাবক এর অনুমতি ছাড়াই বিবাহ করে ফেলছেন তাদের বিবাহ বন্ধন ইসলামের দৃষ্টিতে শুদ্ধি বিবাহ নয় এবং এটি বাতিল হয়ে যেতে পারে।
রাসূল বলেছেন অবশ্যই বিয়ের আগে অভিভাবকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে এবং তাদের অনুমতি নিয়েই বিবাহ করতে হবে যদি তাদের অনুমতি না নিয়ে বিবাহ করা হয় তাহলে এই বিবাহিত ইসলামের ভিত্তিতে কোন মূল্য নেই। এছাড়াও অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া যদি বিবাহ করা হয় তাহলে এই বিবাহের পারিবারিক এবং সামাজিক শৃঙ্খলাবোধ বজায় থাকে না।
প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েরা নিজে বিয়ে করতে পারবে আবার নিজের পছন্দ অনুসারে বিবাহ করতে পারবে কিন্তু যদি অভিভাবক অনুমতি না দেয় তাহলে সেই বিবাহ বাতিল হয়ে যাবে। অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে কখনোই শুদ্ধ হয় না। অভিভাবক বিয়েতে রাজি না থাকলে এই বিবাহের কোন সঠিক মূল্য থাকেনা।
অতএব অভিভাবক এর অনুমতি নিয়ে বিবাহ করা খুবই জরুরি যদি অভিভাবক অনুমতি না দেয় তাহলে সামাজিকভাবেও বিবাহের কোন মূল্য থাকেনা পারিবারিক বর্জন ক্ষতিগ্রস্ত হয় সামাজিকভাবেও বন্ধন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন
অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কোনো মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কি। মেয়েদেরকে যদি অভিভাবক অনুমতি না দেয় তাহলে বিবাহ না করাই উত্তম। এবার চলুন আমরা দেখে আসি পালিয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ আছে এ বিষয়ে হাদিস কি বলে??
পালিয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ আছে
অনেকে জিজ্ঞাসা করেন যে পালিয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ আছে নাকি? পালিয়ে বিয়ে করলে এই বিয়ে কি ইসলামের ডাইস বলে মান্য করা হবে ইতিমধ্যেই আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে যদি কোন মেয়ে অভিভাবক কোন অনুমতি ছাড়াই বিবাহ করে তাহলে
সেই বিবাহের ইসলামের কোন ভিত্তি থাকবে না এবং সেই বিবাহকে ইসলামের শুদ্ধ বলে মান্য করা হবে না।। সে ক্ষেত্রে আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যদি আপনারা অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া পালিয়ে বিবাহ করেন তাহলে সে বিবাহের ইসলাম এর দৃষ্টিতে কোন মূল্য থাকবে না।
ইসলাম কখনোই পালিয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ বলে মান্য করে না বরং ইসলামের যদি কেউ পালিয়ে বিবাহ করে তাহলে এটি সম্পূর্ণ হারাম ইসলাম কখনো পালিয়ে বিবাহ করাকে উৎসাহ প্রদান করে না বরং চায় প্রত্যেকে সামাজিকভাবে এবং পারিবারিকভাবে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হোক।
যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়াই বিবাহ করে তার বিবাহ বাতিল বলে গণ্য করা হয় হাদিস থেকে বোঝা যায় যে পালিয়ে বিবাহ করা কোনভাবেই জায়েজ নয়। পালিয়ে বিবাহ করা এটি সম্পূর্ণ অবৈধ। যদি কোন প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে অন্য কোন প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলেকে পছন্দ করে,
তাহলে তার উচিত তার পরিবারকে সে বিষয়ে জানানোর যদি সে না জানিয়ে এবং পালিয়ে বিবাহ করে তাহলে এই বিবাহের কোন মূল্য থাকবে না অথবা যদি সে বাসায় জানাই এবং অভিভাবক এই বিয়েতে অমাত প্রকাশ করে তাহলেও যদি সেই মেয়েটি তাদের মতের বাইরে যে বিবাহ করে।
তাহলে সেই বিবাহের ইসলামের ভিত্তিতে কোন মূল্য থাকবে না এবং এটি সম্পূর্ণ একটি অবৈধ বিবাহ হিসেবে গণনা করা হবে।। পালিয়ে বিবাহ করলে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হয় যেমন পরিবার ও সমাজের মধ্যে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয় সামাজিকভাবে বন্ধন নষ্ট হয় এছাড়াও পালিয়ে বিবাহ করলে বাসার মানুষ মেনে নেয় না।
যার ফলে দুইজনকে নতুন দম্পতিকে আলাদা বাসায় থাকতে হয় এবং আলাদা বাসায় নতুনভাবে থাকা পরিবারের মানুষের থেকে দূরে থাকা সবকিছু মিলিয়ে দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি সবকিছু নষ্ট হয়ে যেতে পারে তাই পালিয়ে বিবাহ করা মোটে উচিত নয় পালিয়ে বিবাহ করার আগে আপনাকে জানতে হবে এটি আসলে বৈধ নাকি অবৈধ।
আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন পালিয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ আছে নাকি? পালিয়ে বিয়ে করা কোনভাবেই জায়েজ নয় এ বিষয়ে ইসলাম কঠোর ভাবে বলেছে যে পালিয়ে বিবাহ করবে তাদের বিবাহ কোনভাবেই জায়েজ বলা হবে না এবং এটি হারাম ও অবৈধ। এবার চলুন আমরা দেখে আসি বাবা মায়ের অমতে বিয়ে করা কি জায়েজ??
বাবা মায়ের অমতেই বিয়ে করা কি জায়েজ
অনেকেই জিজ্ঞাসা করে বাবা মায়ের অমতে বিয়ে করা কি জায়েজ নাকি যদি বাবা-মায়ের অমতে বিয়ে করা হয় তাহলে এতে কোন ক্ষতি হবে কি এবং এই বিবাহের ইসলামিক কোন ভিত্তি রয়েছে কি??? ইতিমধ্যেই নিশ্চয়ই আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে বাবা-মায়ের আমাতে কিংবা বাবা মায়ের সম্মতি ছাড়া বিবাহ করা,
কোনভাবেই উচিত নয় যদি বাবা মায়ের সম্মতিতে বিয়ে করা হয় তাহলে এটি বৈধ বিয়ে হিসেবে বিবেচিত করা হবে। এছাড়াও বিয়ে হল একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্ধন বিয়ে হলো এটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। বাবা মায়ের ইচ্ছা এবং মত ছাড়া এমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা কোনভাবেই সম্ভব নয়।
বিয়ে হল একটি পবিত্র কাজ এবং প্রত্যেকের জন্য বিবাহ খরচ করা হয়েছে অর্থাৎ প্রত্যেকের বিবাহ করতেই হবে। আর এই বিবাহ বন্ধন হতে হবে পিতা মাতার মতে। যদি পিতা-মাতার অমতে বিয়ে করা হয় তাহলে সেই বিবাহ কোনভাবে ইসলামের দৃষ্টিতে হালাল কিংবা জায়েজ মনে হবে না এটি হারাম মনে হবে।
হাদিসে রয়েছে অভিভাবকের অমতে যদি বিবাহ করা হয় তাহলে সেই বিবাহের ইসলামিক কোন ভিত্তি নেই। এছাড়াও হাদিসে রয়েছে যদি বাবা আমাকে কষ্ট দেওয়া হয় তাহলে তার থেকে পাপী আর কোন ব্যক্তি নেই যদি আপনি না জানিয়ে বিবাহ করেন তাহলে এতে আপনার বাবা-মা খুবই কষ্ট পাবে কেননা একটি বাবা-
মায়ের তার সন্তানকে নিয়ে অনেক বেশি আশা থাকে। যদি আপনি সেই আশা ভঙ্গ করেন তাহলে এতে আপনার বাবা-মা ভিতর থেকে অনেক বেশি কষ্ট পাবে। তাই বাবা মাকে কষ্ট দিয়ে কখনোই কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত নয় এতে আপনি ইহকালেও কষ্ট পাবেন
এবং পরকালেও কষ্টের ভাগীদার হয়ে পড়বেন। তাই কখনোই বাবা-মায়ের অমতে বিয়ে করা উচিত নয় এছাড়াও ইসলামের দৃষ্টিতে বাবা-মায়ের অমতে বিয়ে করা হারাম। এবার চলুন আমরা দেখে আসি গোপনে বিয়ে করা কি জায়েজ?
গোপনে বিয়ে করা কি জায়েজ
অনেকে জিজ্ঞাসা করেন গোপনে বিয়ে করা কি জায়েজ নাকি গোপনে বিয়ে করলে সেই বিয়ে বন্ধন জায়েজ বলে মান্য করা হয় নাকি?? আপনি যদি গোপনে বিয়ে করেন তাহলে আপনার বিবাহ বন্ধন কখনোই জায়েজ বলা হবে না কারণ গোপনে বিয়ে করলে এই বিয়ের কোন মূল্য থাকে না এবং ইসলামের দৃষ্টি দেওয়া এটি হারাম হয়ে পড়ে।
আপনি যদি হারাম সম্পর্কে জড়াতে না চান তাহলে কখনোই গোপন বিবাহ করবেন না। এছাড়াও গোপন ভাবে বিবাহ করলে এই বিবাহ করে সাক্ষী থাকে না যার ফলে এক পক্ষে খুব সহজেই এই বিবাহকে অস্বীকার করতে পারে তাই গোপনে কখনো বিবাহ করা উচিত নয়।
আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন গোপনে বিয়ে করা জায়েজ নাকি গোপনে বিয়ে করা কোনভাবেই জায়েজ নয় এটি ইসলামের দৃষ্টিতে অবৈধ এবং সামাজিকভাবেও এর কোন ভিত্তি কিংবা মূল্য থাকবে না।
আবার পারিবারিকভাবেও সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে তাই কখনোই ইসলাম গোপনভাবে বিয়েত করাকে জায়েজ বলে মান্য করে না। এবার চলুন আমরা দেখে আসি মেয়ের পরিবারকে না জানিয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ??
মেয়ের পরিবারকে না জানিয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ
অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন মেয়ের পরিবারকে না জানিয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ নাকি কারন অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যদি ছেলে ভালো না হয় কিংবা ছেলে যদি কোন ফুট থাকে তাহলে সেই মেয়ের পরিবার রাজি থাকে না যার ফলে মেয়ের পরিবারের লোকজন বিয়ে দিতে অমত প্রকাশ করেন
যার ফলে মেয়ের পরিবারকে না জানিয়ে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন তবে যদি মেয়ের পরিবারকে না জানিয়ে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় তাহলে এটি সম্পূর্ণ অবৈধ কারণ বিয়ের পূর্বে যেমন ছেলে ও মেয়ের মত থাকা প্রয়োজন ঠিক একইভাবে বিয়ের পূর্বে ছেলে এবং মেয়ের পরিবারের মত থাকাটাও খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তাই মেয়ের পরিবারকে না জানিয়ে যদি বিয়ে করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় তাহলে ইসলামের দৃষ্টিতে সেই বিয়ের কোন বৈধতা থাকবেনা এবং সেই বিয়েকে অবৈধ বলে গণনা করা হবে। তাই বিয়ের পূর্বে অবশ্যই ছেলে এবং মেয়ের পরিবার রাজি থাকতে হবে। এবার চলুন আমরা দেখে আসি অভিভাবক ছাড়া বিয়ে বাতিল হাদীস
অভিভাবক ছাড়া বিয়ে বাতিল হাদিস
হাদিসে রয়েছে যদি কোন বিয়েতে অভিভাবক না থাকে তাহলে সেই বিয়েকে বাতিল বলে গণনা করা হবে কারণ বিয়েতে যদি অভিভাবক না থাকে তাহলে অভিভাবকের অমত রয়েছে এমনটা জানা যায় যার কারণে যদি কোন বিয়েতে অভিভাবকের মত না থাকে তাহলে সেই বিয়েকে বৈধ বলা হয় না
আরো দেখুন: ছত্রাকের ১০টি উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত
এবং সেই মেয়েকে অবৈধ হিসেবে ধরা হয় যার কারণে অভিভাবক ছাড়া বিয়ে করলে বিয়ে বাতিল বলে গণনা করা হয়। তাই কখনোই অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ করা যাবে না যদি আপনি অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ করেন
তাহলে আপনার বিবাহ করে এভাবে বৈধ বলা হবে না এবং এটি একটি এক ধরনের হারাম ও অবৈধ সম্পর্ক বলে গণনা করা হবে। আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন অভিভাবক ছাড়া বিয়ে বাতিল হাদিস সম্পর্কে।
আমাদেরই শেষ কথা
আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করলাম অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কোনো মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কি, পালিয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ আছে, অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কোনো মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কি, বাবা মায়ের অমতে বিয়ে করা কি জায়েজ, গোপনে বিয়ে করা কি জায়েজ, অভিভাবককে না জানিয়ে গোপনে বিয়ে করা কি জায়েজ,
মেয়ের পরিবারকে না জানিয়ে বিয়ে করা কি জায়েজ, অভিভাবক ছাড়া বিয়ে বাতিল হাদিস, অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কোনো মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কি হাদিস সম্পর্কে। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনারা প্রতিটি বুঝতে পেরেছেন বিবাহ করার হাদিস সম্পর্কে।
যদি কোন বিবাহতে তার বাবা মা এর মত না থাকে কিংবা যদি কোন বিবাহতে বাবা-মায়ের অমর থাকে অথবা বাবা মাকে না জানিয়ে যদি বিবাহ করা হয় তাহলে সেই বিবাহের কোন ভিত্তি থাকে না ইসলামিক ভাবেও সেই বিবাহ হারাম এবং সামাজিকভাবেও সেই বিবাহের কোন প্রমাণ থাকে না।
এতে একজন ব্যক্তিজারে খুব সহজেই সে বিবাহকে অমান্য করতে পারে কিংবা অস্বীকার করতে পারে তাই ইসলামের দৃষ্টিতে যদি বিবাহকে বৈধ বলে প্রমাণ করতে চান তাহলে অবশ্যই অভিভাবককে জানাতে হবে অভিভাবকের মত গ্রহণ করতে হবে
এবং অভিভাবককে সামনে রেখে তাদেরকে সাক্ষী রেখে বিবাহ করতে হবে। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনারা বুঝতে পেরেছেন পালিয়ে বিয়ে করা কিংবা গোপনে বিয়ে করা জায়েজ নাকি।
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন - অন্যথায় আপনার মন্তব্য গ্রহণ করা হবে না।
comment url