সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় কি? জানুন

সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায়? আপনার অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় আবার অনেকে মেসেঞ্জারে কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি জানতে চান। এই আর্টিকেলে সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি এবং কালিমা পড়ে বিয়ে করার নিয়ম নিয়ে আলোচনা করব। 
সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় কি
আপনি যদি সাক্ষী ছাড়া কবুল বলে বিয়ে করতে চান তাহলে এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ দেখুন। আজকের এই আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয় হলো সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি এবং মেসেঞ্জারে কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি সাথেই কালিমা পরে বিয়ে করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা।

পেজ সূচিপত্র : সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় কি? জানুন

       ভূমিকা       
বিবাহ মানে শুধুমাত্র একটি সামাজিক বন্ধন নয় এটি হল দুটি হৃদয়ের মিলন বিয়ের পর একজন মানুষ আর একা থাকে না তার সাথে আরো একটি মানুষের জীবন যুক্ত হয় দেখে তো জীবনসঙ্গী বলা হয় ভালোবাসার সর্বশেষ রূপ হচ্ছে বিবাহ মানুষ ভালোবাসার বন্ধনে প্রথমে আবদ্ধ হয়।

তারপর সে ভালোবাসার বন্ধনকে চিরতরে পাকাপোক্ত করার জন্য মানুষ বিবাহ করে আবার অনেকেই পরিবারের কথায় অচেনা মানুষের সাথে বিবাহ করে সারাটি জীবন সেই মানুষের সাথে কাটিয়ে দেন। বিয়ে হলো এমন একটি প্রতিশ্রুতি যা নিজের হৃদয় দিয়ে পালন করা হয়। 

বিয়ের মাধ্যমে মানুষের জীবন সম্পূর্ণরূপে বদলে যায় যেমন একজন নারী প্রথমে মা-বাবার সাথে পরিবারের বসবাস করত সে তখন একটি আলাদা জীবনের অধিকারী ছিল তারপর যখন তার বিবাহ হবে তখন সে তার বাবার দায়িত্ব হতে তার স্বামীর দায়িত্ব হয়ে যাবে।

 এবং তখন সে তার মা-বাবাকে ছেড়ে নিজের স্বামীর বাসায় যে বসবাস করবে। বিবাহ মেয়েদের জীবনকে সম্পূর্ণরূপে বদলে দেয় বিবাহ মানে একটি নতুন জীবনের সূচনা দিয়ে শুধুমাত্র দুটি মানুষকে নয় দুইটি পরিবারের মিলন দুইটি পরিবারের নতুন জীবন যাত্রা সময়। 

আজকের এই আর্টিকেলে বিবাহ নিয়ে আলোচনা করা হবে ভালোবাসাঅনেক গৃহ বলে মাঝে মাঝে সাক্ষীকে অপ্রয়োজনীয় মনে হয়, ভালোবাসা কখনো কোন যুক্তি মানে না শুধুমাত্র এটি অনুভব করা যায়, যারা ভালোবাসে তারা কখনোই সমাজকে ভয় পায় না। 

আজকের এই আর্টিকেলের সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি সেই সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব চলুন আমরা দেখে আসি সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায়। 

সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় 

আপনারা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি বিয়ে একটি পবিত্র কাজ এবং বিয়েও আমাদের প্রত্যেকের জীবনের সৃষ্টিকর্তা ফরজ করে দিয়েছেন অর্থাৎ আমাদের প্রত্যেককে একদিন বিবাহ করতেই হবে বিবাহ মানেই নতুন জীবনের সূচনা। 

ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী বিবাহ করার জন্য সাক্ষীর উপস্থিত থাকা খুবই জরুরী যেমন একজন কিংবা দুইজন সাক্ষী অবশ্যই থাকতে হবে সেখানে একজন পুরুষ এবং দুজন মহিলা থাকতে হবে। যদি সাক্ষী ছাড়া বিবাহ করা যায় তাহলে সেটি গোপন বিবাহ হিসেবে ধরা হয় তাই সাক্ষী ছাড়া বিবাহ করা ইসলামী শরীয়তের বিধি-বিধান এর বিপরীত।

যদি কেউ ইসলামকে খুব বেশি মানেন ধর্মিক হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই সাকিব বিবাহ কখনই করবেন না বিবাহ হলে পরবর্তী সময়ে প্রমাণের অভাবে বিবাহবন্ধন বিচ্ছিন্ন হতে পারে বিবাহ করলে অনেক সময় এই বিবাহ সম্পর্কে অস্বীকার করা যায়। 

যেহেতু এই বিবাহ সম্পর্কের কোন প্রমাণ নেই। অনেক সময় প্রেমের সম্পর্ককে ছেলেমেয়েরা বাস্তব সম্পর্কে রূপান্তরিত করার জন্য সাক্ষী ছাড়াই নিজে নিজেরা বিয়ে করে দেন এটি ইসলামের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ বিপরীত। ইসলামিক দৃষ্টিতে সাক্ষী ছাড়া বিবাহ অবৈধ ধরা হয়। সাথী ছাড়া বিবাহ করলে এটি অনৈতিক এবং অবৈধ কাজের অন্তর্গত। 

তাই কখনোই সাক্ষী ছাড়া বিবাহ করা যাবে না যদি সাক্ষী ছাড়া বিবাহ করেন তাহলে এটি যে কোন সময় অস্বীকার করতে পারে, সাকি ছাড়া বিবাহ করলে ইসলামিক ফিকা মতে এটি সম্পূর্ণ বৈধ এবং সাক্ষী ছাড়া বিবাহ করলে এর কোন প্রমাণ থাকে না যার কারণে আপনি আসলে বিবাহ করেছেন নাকি করেননি তার কোন নিশ্চিত প্রমান নেই।

তাই ইসলামে বিবাহ করার পূর্বে সাক্ষী নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী বিবাহের জন্য সাক্ষী উপস্থিত থাকা খুবই জরুরী সেখানে দুইজন পুরুষ কিংবা একজন পুরুষ সাথে দুইজন মহিলা থাকতে হবে তাদের সামনে উপস্থিত থেকে সাক্ষীসহ বিবাহ করতে হবে তাহলে এটি আইনের দৃষ্টিকোণ থেকেও গ্রহণযোগ্য হবে পাশাপাশি ইসলামী শরীয়তের বিধান অনুসারে পালন করা হবে। 

অতএব সাক্ষী ছাড়া কবুল বললেই বিয়ে হয়ে যায় না এটি কাগজে বিয়ে সম্পন্ন হলেও ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম অবৈধ এবং সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকেও অবৈধ পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবেও এই বিয়ের কোন মূল্য থাকে না। যদি কোন একজন এই বিবাহকে অস্বীকার করে তাহলে সে সহজে এটিকে অস্বীকার করে এড়িয়ে চলতে পারবে। 

আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি সাথী ছাড়া কবুল বললেই বিয়ে হয়ে যায় না যেমন আপনারা অনেকেই বর্তমান সময়ে ভার্চুয়াল এপ্স গুলোতে সাক্ষী ছাড়া কোন প্রকার ইসলামিক শরীয়তের বিধি-বিধান ছাড়াই কবর বলেন এবং মনে করেন আপনারা বিবাহিত কিন্তু এ ধারণাগুলো সম্পূর্ণ ভুল। 

নিজে নিজে বিয়ে করার নিয়ম 

আপনি কি নিজে নিজে বিয়ে করার নিয়ম খুঁজছেন?? নিজে নিজে কি বিয়ে করা যায়? নিজে নিজে বিয়ে করে বলতে একটি বোঝায় নিজেকে নিজে বিয়ে করার কিছু কিছু দেশে আত্মীয়-প্রেম কিংবা আত্মসম্মানের ভীতিতে নিজে নিজে বিয়ে করা হয়নি।

নিজে নিজের প্রতি কমেন্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণ করাই হলো নিজে নিজে বিয়ে করা একটি তারিখ প্রথমে নির্ধারণ করতে হবে তারপর ছোট একটি আয়োজন করে বন্ধু-বান্ধবদেরকে ডেকে নিজে নিজে বিয়ে করা যায় নিজের প্রতি নিজের অঙ্গীকারনামা লিখুন 

বিয়ের পোশাক পড়ুন নিজের প্রিয় গান কিংবা কবিতা পাঠ করে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেই নিজের কে নিয়ে শপথ করুন যে আমি নিজেকে ভালোবাসি এবং গ্রহণ করি। 

আর যারা ফোনে প্রকার সাক্ষী ছাড়ান কিংবা কারোর উপস্থিতি ছাড়াই নিজে নিজে বিয়ে করতে চাচ্ছেন অর্থাৎ বর্তমান সময়ে অনেকেই ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ফ্যামিলি যদি না মানে তাহলে নিজে নিজে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন এ ক্ষেত্রে আপনি যদি নিজে নিজে বিবাহ করতে চান তাহলে নিচের এই নিয়মগুলো অনুসরণ করতে পারেন। 

বিয়ের প্রথম শর্ত হলো দুইজনের সুইস্পষ্ট সম্মতি। অর্থাৎ যদি দুইজন বিয়ে করতে সম্পূর্ণরূপে রাজি থাকে তাহলে এই বিয়ে কার্যকর হবে।

বিয়ে করার পূর্বে বর এবং কোণের ভালো নতুন জামা কাপড় পড়তে হবে তারপর বিয়ের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। তারপর কাজী অফিসে উপস্থিত থাকতে হবে এবং মৌখিকভাবে একে অপরকে গ্রহণ করতে হবে যেমন আমি তোমাকে বিবাহ করলাম কিংবা আমি তোমাকে গ্রহণ করলাম। স্ত্রীর জন্য উপহার নিতে হবে। 

যদি নিজে নিজে বিবাহ করতে চান তাহলে পরিবারের সাক্ষী ছাড়াই নিজের বন্ধু বান্ধব কে সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত রাখতে পারেন। তবে ইসলামী শরীয়তের বিধান অনুসারে সাক্ষীরা বিবাহ করা সম্ভব নয় তবে যদি আপনার পরিবার না মানে সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধবকে সাক্ষী হিসেবে রাখতে পারবেন।

আপনি বিবাহ করছেন সেই বিষয়ে একটি প্রমাণস্বরূপ আংটি কিংবা প্রতিকে কিছু দিতে হবে। লিখিত প্রতিজ্ঞা করতে হবে যেমন কাবিলনামায় সিগনেচার করতে হবে। নিজে নিজে বিয়ে করা চূড়ান্ত রূপ হলো  রেজিস্ট্রি পেপার। এটাই হলো আপনাদের বিয়ের প্রমাণ। 

যদি নিজে নিজে বিবাহ করতে চান তাহলে প্রথমে একটি দিন নির্ধারণ করুন তারপর সেই দিনে নির্দিষ্ট সাক্ষীসহ যে উপস্থিত থাকুন এবং নিজেদেরকে মৌখিকভাবে গ্রহণ করুন। একে অপরকে কিছু উপহার দিন এটি হবে বিয়ের প্রমাণস্বর। তারপর রেজিস্ট্রি পেপারে সাইন করুন। ব্যাস আপনাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। 

আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন নিজে নিজে বিয়ে করার নিয়ম সম্পর্কে এবার চলুন আমরা দেখে আসি কাজী ছাড়া কি বিয়ে হয় ?? অর্থাৎ যারা কোন ধরনের কাজ ছাড়া বিয়ে করতে চাচ্ছেন তারা নিজে দেখে নিন আসল তথ্য। 

কাজী ছাড়া কি বিয়ে হয় 

অনেকে জিজ্ঞেস করেন কাজী ছাড়া কি বিয়ে হয় নাকি?? এ বিষয়ে ইসলাম বলে কাজী না থাকলেও বিবাহ হবে যদি আপনি নির্দিষ্ট নিয়ম নীতিগুলো মেনে চলেন কাজই হল একজন অনুমোদিত ব্যক্তি যে বিয়েকে আইনগত এবং সামাজিক গতভাবেই রেজিস্টার করতে সাহায্য করবে।

কিন্তু বিয়ে বৈধ হওয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয় হলো প্রথমে দুইজনের সম্মতি থাকতে হবে তারপর সাতক্ষী এবং মোহর থাকতে হবে। যেমন আপনি চাইলে কাজী ছাড়াও বিয়ে করতে পারবেন কাজই থাকতে হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। আপনি যদি নির্দিষ্ট নিয়ম গুলো মেনে চলেন তাহলে কাজী ছাড়াও বিবাহ করতে পারবেন। 

যদি পরিবারের সম্মতি না থাকে যদি পরিবার না মানে তাহলে আপনারা যদি আপনাদের ভালোবাসার বন্ধন কে চূড়ান্ত রূপ দিতে চান অথবা বিবাহ করতে চান তাহলে কাজী ছাড়া বিয়ে করতে পারেন। ইসলামী শরীয়তের বিধি বিধান অনুসারে বিয়ে করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ধাপ হল প্রথমে সাক্ষী জোগাড় করতে হবে দুজনের সম্মতি থাকতে হবে রেজিস্ট্রি হতে হবে। 

প্রথমে দুজনের সম্মতি রয়েছে কি সেই বিষয়ে নিশ্চিত থাকুন তারপর যদি পরিবার না মানে তাহলে বন্ধু বান্ধব থেকে সাক্ষী রেখে নিজেরাই শপথ করুন এবং একে অপরকে মৌখিকভাবে গ্রহণ করুন। তারপর রেজিস্ট্রি করা খুবই জরুরী যদি রেজিস্ট্রি না হয় তাহলে এর করা সরকারি দলিল থাকবে না।

আর কাজিরাই মূলত রেজিস্ট্রি করে থাকেন তবে যদি আপনি নিজে নিজে রেজিস্ট্রি করতে পারেন তাহলে কাজীর কোন প্রয়োজন হবে না। কিন্তু যদি আপনারা নিজে নিজে রেজিস্ট্রি করতে না পারেন তাহলে কাজী এর প্রয়োজন রয়েছে। তবে বর্তমান সমাজে কাজীর কে উপস্থিত না রেখে 

বিবাহ করার কোন ভিত্তি নেই কারণ সামাজিকভাবে এটি বৈধ নয় কিন্তু ধর্মীয়ভাবে এটি বৈধ। কারণ কাজিকে থাকতেই হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই আপনি যদি এই উপরে নিয়ম গুলো মেনে চলেন তাহলে কাজী ছাড়াও বিবাহ করতে পারবেন। 

বিবাহের ফরজ কয়টি 

আপনি কি জানেন বিবাহের ফরজ কয়টি?? বিবাহের ফরজ হল চারটি। ১) প্রস্তাব, ২) গ্রহণ, ৩) সাক্ষী, ৪) মোহর। এই কয়েকটি ফরজ গ্রহণ করে বিবাহ করা হয় যদি ওপরের এই চারটি শর্ত এর মধ্যে যেকোনো একটি শর্ত পালন করা না হয় তাহলে সেই বিবাহ ইসলামিক শরীয়তের বিধি-বিধান অনুসারে গ্রহণযোগ্য কিংবা বৈধ হয় না।

তাই এই চারটি ফরজ কিংবা এই চারটি শর্ত মেনে বিবাহ করতে হবে। প্রথমে প্রস্তাব দিতে হবে তারপর সেই প্রস্তাব গ্রহণ করতে হবে তারপর সাক্ষী প্রয়োজন। সাক্ষী ছাড়া বিবাহ করা সম্ভব নয়। তারপর মোহর নির্ধারিত করতে হবে। আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন বিবাহের ফরজ কয়টি এবার চলুন আমরা দেখে আসি সাক্ষী ছাড়া কি বিয়ে হয়??

সাক্ষী ছাড়া কি বিয়ে হয়

আপনি কি জানেন সাক্ষী ছাড়া কি বিয়ে হয় নাকি?? সাক্ষী ছাড়া কখনোই বিয়ে করা সম্ভব নয় যেহেতু ইসলামের বিয়ে করার বিধি-বিধানের চারটি শর্ত দেওয়া রয়েছে এবং সেই চারটি শর্ত এর মধ্যে তিন নাম্বার শর্ত হচ্ছে সাক্ষী অর্থাৎ বিবাহ করতে হলে সাক্ষী অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে।

যদি সাক্ষী ও উপস্থিত না থাকে তাহলে সেই বিয়ে ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে গ্রহণযোগ্য হবে না অতএব সাক্ষী থাকা খুবই জরুরী, যদি পরিবারের সম্মতি না থাকে তাহলে বন্ধুদের বান্ধদেরকে সাক্ষী রেখে বিবাহ করতে হবে।। তবে সাক্ষী ছাড়া বিবাহ করা যাবে না। আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন সাথী ছাড়া বিবাহ হয় কি এবং সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি??

আমাদের শেষ কথা 

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করলাম সাক্ষী ছাড়া কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি নিজে নিজে বিয়ে করার নিয়ম কাজী ছাড়া বিয়ে হয় নাকি এবং সাক্ষী ছাড়া বিয়ে হয় নাকি পাশাপাশি বিবাহের ফরজ কয়টি?? যারা নতুন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এই আর্টিকেল থেকে আপনারা সাক্ষী ছাড়া বিবাহ করার নিয়ম-নীতি সম্পর্কে জানতে পারবেন সাক্ষী ছাড়া আসলেই কোন বিবাহ হয়নি কি সেই বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন আসলে সাক্ষী ছাড়া বিবাহ হয় কিন্তু সেই বিবাহের ইসলামের দৃষ্টিতে অবৈধ কিন্তু সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে বৈধ হতে পারে। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে বুঝতে পেরেছেন সাক্ষী ছাড়া কবুল বলে বিয়ে হয়ে যায় নাকি??

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url