মোবাইলে বিবাহ পড়ানোর নিয়ম দেখে নিন
আপনি কি মোবাইলে বিবাহ পড়ানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান?? যারা মোবাইলের মাধ্যমে বিবাহ করতে চাইছেন তারা এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ দেখুন। এখানে মোবাইলে কবুল বললে কি বিয়ে হয় এবং মোবাইলে বিয়ে করা জায়েজ আছে কিনা সাথেই মোবাইলে বিবাহ পড়ানোর নিয়ম কি সে সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
![]() |
আপনি যদি মোবাইলে বিয়ে করতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য উপকারী এ আর্টিকেল থেকে আপনি জানতে পারবেন যে মোবাইলে বিয়ে করার নিয়ম কি মোবাইলে কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি এবং মোবাইলে বিয়ে করা জায়েজ আছে কিনা চলুন আমরা দেখে আসি মোবাইলে বিবাহ করানোর নিয়ম গুলো।
মোবাইলে বিবাহ পড়ানোর নিয়ম
আপনি কি মোবাইলে বিবাহ পড়ানোর নিয়ম খুঁজছেন?? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন বিয়ে হল একটি পবিত্র বন্ধন। সৃষ্টিকর্তা যখন আমাদেরকে এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন তখন আমাদের জন্য নিশ্চয়ই আরেকজন ব্যক্তি কেউ পাঠিয়েছেন। প্রতিটি ব্যক্তির জন্য এই পৃথিবীতে বিয়ে করা ফরজ করা হয়েছে অতএব প্রতিটি ব্যক্তিকে একদিন অবশ্যই বিয়ে করতেই হবে।
বিবাহ হয়েছে একটি পবিত্র কাজ বিবাহের মতো পবিত্র হয়তো এই পৃথিবীতে আর কোন কিছুই নেই। বিবাহ হচ্ছে নারী এবং পুরুষের সাংসারিক এবং জৈবিক চাহিদা পূরণের ইসলামিক একটি চুক্তি নামা। আপনি যদি বিবাহ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন কিন্তু জানতে চান যে কিভাবে মোবাইলের মাধ্যমে বিবাহ করতে হয় তাহলে এই আর্টিকেল আপনার জন্য।
যারা মোবাইলে বিবাহ পড়ানোর নিয়ম খুঁজছেন তারা এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন দেখুন অনেকে জিজ্ঞাসা করেন মোবাইলেও কি বিয়ে করা যায়?? হ্যাঁ যদি ছেড়ে এবং মেয়ের ভৌগৃভাবে দূরত্ব অনেক বেশি থাকে কিন্তু পারিবারিকভাবে প্রত্যেকের রাজি থাকে এবং সাক্ষী রেখে কালেমা পড়ে এবং রেজিস্ট্রি করে বিবাহ করা হয় তাহলে অবশ্যই এটি ইসলামের চোখে গ্রহণযোগ্য।
তবে বর্তমান সময় মেসেঞ্জারে যদি কোন ছেলে মেয়ে নিজে নিজেই বিবাহ করে এবং তারা মনে করে কবুল বলে বিবাহ হয়ে যায় তাহলে এ ধারণাগুলো সম্পূর্ণ ভুল যদি কোন সাক্ষীর উপস্থিত না থাকে বিশেষ করে আত্মীয়-স্বজন কিংবা পরিবারের সদস্যের মতো সাক্ষী উপস্থিত না থাকলে শুধুমাত্র নিজেরাই কবুল বললে কখনোই বিয়ে গ্রহণযোগ্য হবে না।
বিবাহের পূর্বে কিছু শর্ত রয়েছে সে শর্তগুলো মেনে চলতে হবে তাহলেই বিয়ে ইসলামের চোখে গ্রহণযোগ্য হবে। যদি ছেলে বিদেশে থাকে কিংবা মেয়ে অন্য কোন জায়গায় থাকে এবং তাদের জরুরী বিবাহ করে দেওয়া প্রয়োজন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনারা যা করতে পারেন তা হল ভিডিও কলের মাধ্যমে একজন উকিলকে সাক্ষী রেখে পরিবারের সকল সদস্যের সামনে বিবাহ করতে পারেন।
যেমন উদাহরণস্বরূপ মনে করুন আরিয়ান একজন প্রবাসী। তার সাথে তার পরিবারের মানুষ বিয়ে ঠিক করেছে আনিসা নামক এক মেয়ে। আনিসা থেকে বাংলাদেশে কিন্তু আরিয়ান থাকে বিদেশে। এখন এই দুইটি ছেলেমেয়ে কিভাবে বিয়ে দেওয়া সম্ভব?? আপনারা চাইলে মোবাইলের মাধ্যমে এখন বিয়ে দিতে পারবেন.
ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের অনুমতিতে সাধারণ বিয়ের মতই সবকিছু রাখতে হবে তবে যেহেতু আরিয়ান বিদেশে থাকে সেক্ষেত্রে তার জন্য অবশ্যই উকিলকে উপস্থিত রাখতে হবে এবং সাক্ষীদেরকে উপস্থিত রাখতে হবে। তারপর ছেড়ে এবং মেয়ে উভয়ের ভিডিও কলের মাধ্যমে কবুল বলাতে হবে কবুল বলার সময় অবশ্যই দুই পক্ষের সাক্ষী উপস্থিত থাকতে হবে যদি সাক্ষী উপস্থিত না থাকে তাহলে এই বিবাহ কোনভাবে গ্রহণযোগ্য হবে না।
আপনি জানলে অবাক হবেন যে আমাদের প্রিয় নবী এর সময়ে চিঠি পত্রের মাধ্যমেও ওকে নিযুক্ত করে বিবাহ এর কার্যক্রম সম্পন্ন করা হতো তাই এখন আপনারা চাইলে আপনাদের সাক্ষী উপস্থিত রেখে উকিল উপস্থিত রেখে দুই পক্ষের সন্তুষ্টিতে বিবাহ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।
আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন মোবাইলের মাধ্যমে বিবাহ হয় নাকি?? এখন প্রশ্ন হল মোবাইলের মাধ্যমে বিবাহের নিয়ম কি?? মোবাইলের মাধ্যমে বিবাহে নিয়ম একই শুধুমাত্র এখানে অবশ্যই উপস্থিত রাখতে হবে যেমন মনে করুন ছেলে যদি প্রবাসে থাকে তাহলে তার জন্য এটিও কেউ কেউ উপস্থিত রাখতে হবে তার পরিবারের সাক্ষী উপস্থিত থাকতে হবে সাধারণ বিবাহের মতোই হবে এই বিবাহটি।
শুধুমাত্র এখানে কোনে অথবা বর যেকোনো একজন অনুপস্থিত থাকবে যার কারণে ভিডিও কল এর মাধ্যমে বিবাহ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন মোবাইলে বিবাহ পড়ানোর নিয়ম সম্পর্কে। এবার চলুন আমরা দেখে আসি মোবাইলে কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায়??
মোবাইলে কবুল বললে কি বিয়ে হয়
অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন যে মোবাইলে কবুল বললে কি বিয়ে হয় নাকি?? মোবাইলে কবুল বলার সাথে বিয়ের করা সম্পর্ক আছে বিয়ে হওয়া কি পবিত্র কাজ আর যদি ইসলামী শরীয়ত এর বিধি-বিধান অনুসারে বিবাহ কার্যক্রম সম্পন্ন না করা হয় তাহলে সেই বিবাহ ইসলামের চোখে হালাল বলে গণ্য করা হয় না।
তাই অবশ্যই ইসলামী শরীয়ত এর বিধি-বিধান মেনে বিবাহ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে সে ক্ষেত্রে আপনারা অনেকেই জানতে চান যে মোবাইলে কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি যেমনটা আমরা উপরে আলোচনা করলাম যে যদি ছেলে কিংবা মেয়ে যে কোন একজন অনুপস্থিত থাকে কিংবা ভৌগলিকভাবে দূরত্বে থাকে তাহলে তার পরিবারের সাক্ষী কোনের পরিবারের সাক্ষী এবং যদি বর উপস্থিত না থাকতে পারে
তাহলে তার বদলে তার উকিলকে উপস্থিত রেখে এসো প্রত্যেকের সামনে প্রত্যেককে স্বাক্ষী রেখে যদি ছেলে এবং মেয়ে রাজি থাকে তাহলে তারা ভিডিও কলের মাধ্যমে কবুল বলে বিবাহ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবে। কিন্তু বর্তমান সময়ে আমরা প্রত্যেকেই যেহেতু ফেসবুক ব্যবহার করি আর এই ফেসবুকে আমরা অনেকেই একে অপরকে কবুল বলার মাধ্যমে বিবাহ হয়ে যায় বলে গণ্য করি কিন্তু এ ধারণা গুলো সম্পূর্ণ ভুল।
শুধুমাত্র বিবাহ করার জন্য কবুল বলায় যথেষ্ট নয় বরং ইসলামের রয়েছে বিবাহের জন্য একদিকে যেমন কবুল বলার জরুরী আরেকদিকে ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের সম্মতি থাকতে হবে। যদি সাক্ষী উপস্থিত না থাকে তাহলে এই বিবাহ কোনভাবেই হালাল বলে গণ্য করা হবে না। আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন মোবাইলে কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি??
অনলাইনে বিয়ে করার নিয়ম
আপনি কি অনলাইনে বিয়ে করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান?? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন আপনারা অনেকে জিজ্ঞাসা করেন যে অনলাইনে বিয়ে করা যায় নাকি এবং অনলাইনে বিয়ে করার নিয়ম কি অনলাইনে সত্যি বিয়ে করা যায় তবে যদি আপনারা সকল সাক্ষী উপস্থিত রাখতে পারেন তাহলে অনলাইনে বিয়ে করা যাবে।
অনলাইনে বিয়ে করার নিয়ম হলো প্রথমে আপনার সাক্ষী গুলো সামনে রাখুন। এবার মনে করুন কোনে কিংবা বলের মধ্যে যেকোনো একজন বর্তমান সময়ে উপস্থিত নেই অর্থাৎ যেমন বরের নাম আরিয়ান এবং কোনের নাম আরিতা। মনে করুন আরিয়ান প্রবাসী। কিন্তু আরিয়ানের পরিবার আরিয়ানের সম্মতিতে আরিতার সাথে তার বিবাহ ঠিক করেছে।
এখন যদি আরিয়ানের পক্ষে বাংলাদেশে এসে বিবাহ করা সম্ভব না হয় তাহলে প্রত্যেকের সম্মতিতে সাক্ষীকে সামনে উপস্থিত রেখে আরিয়েনের পরিবর্তে একজন উকিলকে ডেকে তার সামনে দুজনের সম্মতিতে যদি তারা একে অপরকে কবুল বলে গ্রহণ করে এবং কালিমা পড়ে তাহলে তাদের বিবাহ সম্পন্ন হবে এবং এটি ইসলামের দৃষ্টিতে হালাল বলে গণ্য করা হবে।
বিবাহের নিয়ম একই যদি আপনি অনলাইনের বিবাহ করেন তাহলে অবশ্যই সাক্ষীকে উপস্থিত রাখতে হবে আর একজন উকিলকে ডাকতে হবে। উকিলকে ডাকা হয় প্রমাণের জন্য আপনাদের আসলে বিয়ে হয়েছে তার প্রমাণস্বরূপ উকিলকে ডাকা হয়। আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন অনলাইনে বিয়ে করার নিয়ম সম্পর্কে এবার চলুন আমরা দেখে আসি মোবাইলে বিয়ে করা জায়েজ আছে কিনা?
মোবাইলে বিয়ে করা জায়েজ আছে কিনা
আপনি কি জানেন মোবাইলে বিয়ে করা জায়েজ আছে কিনা আপনারা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন মোবাইলে বিয়ে করা কি জায়ে?? মোবাইলে বিয়ে করা অবশ্যই জায়েজ যদি সেখানে সাক্ষী থাকে এবং সাক্ষীকে উপস্থিত রেখে যদি উভয়ের সম্মতি থাকে তাহলে আপনারা বিবাহ করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ ছেলে মেয়েরা মোবাইলের মাধ্যমে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে এবং কথা বলে।
তারা একে অপরকে কবুল বলে মনে করে তারা এখন থেকে বিবাহিত কিন্তু এ ধারণা গুলো সম্পূর্ণ ভুল শুধুমাত্র কবুল বললেই বিয়ে হয়ে যায় না আপনাকে অবশ্যই সাতটি উপস্থিত রাখতে হবে। বিশেষ করে যদি আপনার পরিবারের মানুষজন থাকে যেমন বাবা মা ভাই বোন তাহলে তাদেরকে সাক্ষী হিসেবে উপস্থিতি রেখে প্রত্যেকের সামনে বিবাহ করতে হবে তাহলেই সেই বিবাহ ইসলামের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য হবে।
কিন্তু যদি নিজে নিজেই বিবাহ করা হয় যেমন কাউকে সাক্ষী না রেখে শুধুমাত্র কবুল বলার মাধ্যমে বিবাহ হয়ে গেছে এমন ধারণা করা হয় তাহলে এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে মোবাইলে বিয়ে করা জায়েজ আছে কিনা মোবাইলে বিয়ে করা জায়েজ আছে কিন্তু যদি সেখানে উপস্থিত থাকে তাহলে উপস্থিত না থাকে তাহলে এটি কোনভাবেই চাইনিজ বলে গণ্য করা হবে না।
আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন মোবাইলে বিয়ে করা জায়েজ নাকি? আগে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সময়ে যদি ভৌগলিকভাবে কোন এবং বর অনেক দূরে অবস্থান করত তাহলে চিঠির মাধ্যমে বিবাহ করানো হতো অতএব স্পষ্ট ভাবে বলা যায় যে যদি কোনে এবং বর উভয়ের সম্মতি থাকে এবং তাদের পরিবারের সম্মতি থাকে এবং স্বাস্থ্য উপস্থিত থাকে তাহলে উভয়ে কবুল করলে মোবাইলের মাধ্যমেও বিবাহ করা সম্ভব। এবার চলুন আমরা দেখে আসি মেসেঞ্জারে কবুল বললেই কি বিয়ে হয়ে যায়
মেসেঞ্জারে কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায়
আপনারা অনেকেই কমেন্ট বক্সে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেন যে মেসেঞ্জারে কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি?? কারণ বর্তমান সময়ে আপনারা প্রত্যেকেই নিশ্চয়ই মেসেঞ্জার ফেসবুক ব্যবহার করেন আর এখানে আমরা বিভিন্ন দেশ-বিদেশের মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে পারি
আর অনেক সময় দেখা যায় যেখানে মেসেঞ্জারে কথা বলতে বলতে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা কাজ করে সেক্ষেত্রে আমরা একে অপরকে কবুল বলে মনে করি আসলে আমরা এখন থেকে বিবাহিত কিন্তু এ ধারণাগুলো সম্পূর্ণ ভুল।
শুধুমাত্র কবুল বললেই কখনো বিয়ে হয়ে যায় না সম্পূর্ণরূপে বিবাহ কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য একদিকে যেমন কবুল বলা জরুরী অপরদিকে সাক্ষী উপস্থিত রাখা জরুরী সাথেই একে অপরের সম্মতি থাকা জরুরী একজন চাইলেই শুধুমাত্র কবুল বলে সাক্ষী রেখে বিবাহ করতে পারবে না অবশ্যই অপকরপক্ষের সম্মতি থাকা জরুরি।
যদি দুজনের সম্মতি থাকে তাহলে সেই বিবাহ ইসলামের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য বলে গণ্য করা হবে আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন যে মেসেঞ্জারে কবুল বলে কি বিয়ে হয়ে যায় নাকি মেসেঞ্জারে কবুল বলেই বিয়ে হয়ে যায় না। বিবাহ বন্ধন সৃষ্টিকর্তার দরজায় কবুল হওয়ার জন্য অবশ্যই একে অপরকে কবুল বলতে হবে একে অপরের সম্মতি থাকতে হবে এবং সাক্ষী উপস্থিত থাকতে হবে।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠকগণ এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করলাম মোবাইলে কবুল বললে কি বিয়ে হয়, অনলাইনে বিয়ে করার নিয়ম, এবং মোবাইলে বিবাহ পড়ানো নিয়ম গুলো কি কি আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন যে মোবাইলে বিবাহ করা জায়েজ নাকি এবং মোবাইলে বিবাহ করানোর নিয়ম গুলো কি কি যদি আপনারা মোবাইলের মাধ্যমে বিবাহ করাতে চান তাহলে অবশ্যই সাক্ষীকে উপস্থিত রাখতে হবে।
যে ব্যাক্তি উপস্থিত নেই অর্থাৎ বউ এবং বরের মধ্যে যেকোনো একজন ব্যক্তি যদি উপস্থিত না থাকে তাহলে তার পরিবর্তে একজন উকিলকে ডাকতে হবে এবং উকিল কি সাক্ষী রেখে পরিবারের সকলের সম্মতি নিয়ে একে অপরের সম্মতি রেখে যদি উভয় উভয়কে কবুল বলে গ্রহণ করে তাহলে এই বিবাহ ইসলামের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য বলে গণ্য করা হবে।
যারা মনে করেন যে মোবাইলের মাধ্যমে বিবাহ হয় না তাদের ধারণা গুলো সম্পূর্ণ ভুল মোবাইলের মাধ্যমেও হয় আপনি যদি ওপরে আলোচনা করা এই সকল নিয়ম গুলো মেনে চলেন তাহলে আশা করছি মোবাইলে বিয়ে করলেও এই বিবাহ ইসলামের দৃষ্টিতে গ্রহণ করা হবে।।
ড্রিমার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url